সুপারফুড স্পিরুলিনা-খাদ্যগুনে ভরপুর নীল সবুজ শেত্তলার ভবিষ্যৎ। স্পিরুলিনা হল খাদ্যগুনে ভরপুর এক ধরনের নীল সবুজ শেত্তলা যাকে সুপারফুড বলা হয় তার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা কেমন তা নিয়েই আলোকপাত করার উদ্দেশ্যে এই আর্টিকেলটিতে । স্পিরুলিনা কি ,স্বাস্থ্যের ওপর স্পিরুলিনার প্রভাব বা উপকার , স্পিরুলিনা নামক নীল সবুজ শেওলা টি কোথায় পাওয়া যায় এবং খাদ্যগুণে ভরপুর এই সুপারফুড টি কিভাবে বাড়িতে চাষাবাদ করা যায় - এই সমস্ত বিষয় গুলো সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পাবেন। স্পিরুলিনা এখন বিশ্বজুড়ে খাদ্যের পরিপূরক হিসাবে ব্যবহৃত হয়। এটিতে প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড, লিপিডস, ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে ফলে এটি একটি জনপ্রিয় পুষ্টিকর খাদ্যের পরিপূরক (dietary supplement) , হিসাবে বিবেচিত হয়। শুকনো স্পিরুলিনাতে প্রায় ৬০% থেকে ৭০% প্রোটিন থাকে এবং ব্যতিক্রমী বৈশিষ্ট্যযুক্ত ননটক্সিক পুষ্টিকর খাবার বলে মনে করা হয়। পুষ্টির ঘাটতি ছাড়াও বিভিন্ন অসুখের হাত থেকে রক্ষা পেতে স্পিরুলিনা ব্যবহার করা হয়। প্রোটিন এবং শক্তির উৎস হিসাবে স্পিরুলিনার সমতুল্য প্রাকৃতিক খাবার আর কিছু খুঁজে পাওয়া দুস্
২০২০ সালে বিশ্বের শীর্ষ ২০ জন ধনকুবের # ফোর্বস র্যাঙ্ক অনুসারে বিশ্ব সেরা বিলেনিয়ার #
ধনকুবের বা বিলিয়নেয়ার বলতে বোঝায় একজন অতি ধনী ব্যক্তি, যার সম্পত্তির মূল্য (নগদ সহ) অন্তত এক হাজার মিলিয়ন পাউন্ড বা ডলার বা ইউরো। অর্থাৎ ই জন মিলেনিয়ার অপেক্ষা ১ জনবিলিয়নেয়ার হাজার গুন বেশী অর্থনৈতিক শক্তিসম্পন্ন। যারসম্পত্তির সর্বনম্ন মূল্য ১ এর পাশে ৯'টি শূন্য তবে ভারতীয় তাকে নয় ডলারে ,পুন্দে বা ইউরো তে। যেটি দেখতে "১,000,000,000 ডলার" এর মত হবে। ভারতীয় টাকায় ৭৫০০,০০,০০,০০০ টাকা বা ৭৫০০ কোটি টাকার সম্পত্তি করতে পারলে আপনি একজন গরীব ধনকুবের হিসেবে বিবেচিত হতে পারবেন তবে প্রথম ২০ জনের তালিকায় স্থান পাবেন না । তের মুকেশ আম্বানির সম্পত্তির পরিমান ৩৬.৮বিলিয়ন থাকা সত্ত্বেও এবার প্রথম কুড়িজনের তালিকা থেকে একটু দূরে রয়ে গেছেন,স্থান হয়েছে ২১নম্বরে।নম্বর যাই হোক বিলেনিয়ার লিস্টে নাম টি তো উঠুক, গরীব হলেও ধনকুবের তো বটে।
বিশেষ মন্তব্য এই বিবরণ লেখা হয়েছে ৯ই জুলাই ২০২০। আজ ১৯ ই জুলাই ২০২০ সকালে ফোর্বস Forbes Real-Time Billionaires র্যাংকিং অনুসারে, তাঁর মোট সম্পদের মূল্য ধরা হয়েছে ৭০.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ফোর্বসের তালিকা অনুসারে, মোট সম্পদের নিরিখে গুগলের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেইজ এবং সারজি ব্রিনের থেকেও ধনী ব্যক্তি মুকেশ আম্বানি। সেইসঙ্গে বিশ্বের সপ্তম ধনীতম ব্যক্তি হিসেবে নিজের জায়গা করে নিয়েছেন মুকেশ আম্বানি।
বিগত ৫ বছরে,২০১৫-২০২০ ধনকুবেরদের হাঁড়ির খবর।
২০১৫ সালের হিসাবে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বেশি বিলিয়নেয়ার উত্পাদন করেছে 6৩6. তার পরে চীন ২১৩, ভারত ৯০ এবং রাশিয়া ৮৮জন বিলিয়নেয়ার ছিল ।
২০১৬ সালের অক্সফামের প্রতিবেদন অনুসারে, আগের ৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে দরিদ্রতম ৯৫% এর সম্পদ ৩৮% হ্রাস পেয়েছে, একই সময়ে, বিশ্বের বিলিয়নেয়ারদের মধ্যে ধনী ৬২ জনের সম্পদ ৫00 বিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি পেয়েছে।
২০১৭ সালের হিসাবে,অক্সফামের প্রতিবেদন অনুসারে, শীর্ষ আট ধনী ধনকুবের "অর্ধ মানব জাতি" হিসাবে সমষ্টিগত সম্পদের মালিক।
২০১৮ সালের হিসাবে, বিশ্বব্যাপী ২২০০ বিলিয়নেয়ার ছিলেন, যার সম্মিলিত সম্পদ ৯,১ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি ছিল, যা ২০১৭ সালে ছিল ৭.৬৭ ট্রিলিয়ন ডলার।
২০১৮ সালের হিসাবে, ইউবিএস / পিডব্লিউসি বিলিয়নেয়ার রিপোর্ট ২০১৮ অনুসারে, বিশ্বব্যাপী ২,১০১ জন, বিলিয়নেয়ার ছিলেন মোট সম্পত্তি $ ৮.৫ ট্রিলিয়ন।
বিলিয়নেয়ারদের বেশিরভাগই পুরুষ, ২০১৫ সালের তালিকায় ১১% (১৮২৬- র ১৯৭) এর চেয়ে কম মহিলা বিলেনিয়ার ছিলেন।
২০১৫ খ্রিস্টাব্দে, কেবল ৪৬ জন বিলিয়নেয়ার ৪০ বছর বয়সের নিচে ছিলেন, কেবলমাত্র আমেরিকান- বিলিয়নেয়ারের তালিকায়, ২০১০ পর্যন্ত, গড় বয়স ৬৬ বছর।
২০১৯ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিলিয়নেয়ার রেকর্ড রয়েছে যা বিশ্বের ২০ জন ধনীতমের মধ্যে ১৪ জনকে অন্তর্ভুক্ত করে। জেফ বেজোস আবার বিশ্বে ১ নম্বরে, তার পরে বিল গেটস ২ নম্বরে।
২০১৯ সালে, 19 জন নতুন ধনকুবের হয়েছিলেন, যার মধ্যে 4 জন মারা বা বিবাহবিচ্ছেদের কারণে স্থানান্তরিত সম্পত্তি হিসাবে যোগদান করেছেন, যার মধ্যে জুলিয়া কোচ এবং ম্যাকেনজি বেজোস (ই-বাণিজ্য রাজার জেফ বেজোস-এর প্রাক্তন স্ত্রী)
গত ৫ বছরে মহিলা বিলিয়নেয়ার সংখ্যা ৮.৪৬% বেড়েছে যা একই সময়ের ৫ বছরে (৩৯%) পুরুষ বিলিয়নিয়ারের চেয়ে বেশি ছিল।
ফোর্বসের মতে,
২০২০ সালের ১৮ মার্চ পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী ২০৯৫ বিলিয়নিয়ার ছিল।
বিশ্বের কোটিপতিদের মোট সম্পদ ৮ ট্রিলিয়ন ডলার, আগের বছরের তুলনায় $ ৭00 বিলিয়ন কম।
এক বছর আগের তুলনায় এখানে ৫৮ জন কম কোটিপতি রয়েছে এবং মার্চের শুরুর থেকে ২২৬ জন কম রয়েছে। করোনভাইরাসকে সামনে রেখে, অর্থনৈতিক মন্দা এর মূল কারণ।
আরও সুনির্দিষ্টভাবে বলা যায়, তালিকায় থাকা কোটিপতিদের মধ্যে ২০১৯ এর চেয়ে ৫১% "দরিদ্র" হয়েছে ।
জেফ বেজোস পর পর তৃতীয় বছরের জন্য বিশ্বের ধনী ব্যক্তি, তার সম্পদের পরিমাণ ১১৩ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছরের তুলনায় ১৫% বৃদ্ধি পেয়েছে। তিনি যে ই-কমার্স জায়ান্ট পরিচালনা করেন তা মহামারীর মাঝে স্পটলাইটে রয়েছে; এটি অনলাইনে ঘরে বসে এবং কেনাকাটা করা গ্রাহকদের বাড়তি চাহিদা মেটাতে সহায়তার জন্য পুরো ও পার্টটাইম কর্মীদের ১০০০০০ নিয়োগ দিচ্ছে। তিনি তার প্রাক্তন স্ত্রী ম্যাকেনজি বেজোসকে তার অ্যামাজন স্টকের $ ৩৬ বিলিয়ন ডলার দিয়েছেন তাদের বিবাহ বিচ্ছেদের বন্দোবস্তের অংশ হিসাবে যা তার সম্পদের মূল্যের অন্তর্ভুক্ত নয়।
ফোর্বসের মতে দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ধনী ব্যক্তিরা হলেন যথাক্রমে ৯৮ বিলিয়ন ডলারের সম্পত্তির মালিক বিল গেটস এবং ৭৬ বিলিয়ন ডলার মূল্যের বিলাসবহুল জিনিসপত্র ব্যবসায়ী বার্নার্ড আর্নল্ট।
1
জেফ বেজোস
$ 113 বি
56
যুক্তরাষ্ট্র
আমাজন
প্রযুক্তি,ই-কমার্স
2
বিল গেটস
$ 98 বি
64
যুক্তরাষ্ট্র
মাইক্রোসফট
প্রযুক্তি
3
বার্নার্ড আর্নল্ট এবং পরিবার
। 76 বি
71
ফ্রান্স
এল.ভি.এম.এইচ
ফ্যাশন ও খুচরা
4
ওয়ারেন বাফেট
.5 67.5 বি
89
যুক্তরাষ্ট্র
বার্কশায়ার হ্যাথওয়ে
অর্থ ও বিনিয়োগ
5
ল্যারি এলিসন
$ 59 খ
75
যুক্তরাষ্ট্র
সফটওয়্যার
প্রযুক্তি
6
আমানসিও ওড়তেগা
$ 55.1 বি
84
স্পেন
জারা
ফ্যাশন ও খুচরা
7
মার্ক জুকারবার্গ
.7 54.7 বি
35
যুক্তরাষ্ট্র
ফেসবুক
প্রযুক্তি
8
জিম ওয়ালটন
$ 54.6 বি
71
যুক্তরাষ্ট্র
ওয়ালমার্ট
ফ্যাশন ও খুচরা
9
অ্যালিস ওয়ালটন
$ 54.4 বি
70
যুক্তরাষ্ট্র
ওয়ালমার্ট
ফ্যাশন ও খুচরা
10
রব ওয়ালটন
$ 54.1 বি
75
যুক্তরাষ্ট্র
ওয়ালমার্ট
ফ্যাশন ও খুচরা
11
স্টিভ বলমার
$ 52.7 বি
64
যুক্তরাষ্ট্র
মাইক্রোসফট
প্রযুক্তি
12
কার্লোস স্লিম হেলু এবং পরিবার
$ 52.1 বি
80
মক্সিকো
টেলিকম
টেলি
13
ল্যারি পেজ
.9 50.9 বি
47
যুক্তরাষ্ট্র
গুগল
প্রযুক্তি
14
সের্গেই ব্রিন
.1 49.1 বি
46
যুক্তরাষ্ট্র
গুগল
প্রযুক্তি
15
ফ্রাঙ্কোয়েজ বেটেনকোর্ট মায়ার্স এবং পরিবার
$ 48.9 বি
66
ফ্রান্স
ল 'অরিয়াল
ফ্যাশন ও খুচরা
16
মাইকেল ব্লুমবার্গ
$ 48 খ
78
যুক্তরাষ্ট্র
ব্লুমবার্গ এলপি
মিডিয়া এবং বিনোদন
17
জ্যাক মা
.8 38.8 বি
55
চীন
ই-কমার্স
প্রযুক্তি
18
চার্লস কোচ
$ 38.2 বি
84
যুক্তরাষ্ট্র
কোচ ইন্ডাস্ট্রিজ
বিচিত্র
19
জুলিয়া কোচ ও পরিবার
$ 38.2 বি
57
যুক্তরাষ্ট্র
কোচ ইন্ডাস্ট্রিজ
বিচিত্র
20
মা হুয়াটেং
$ 38.1 বি
48
চীন
ইন্টারনেট মিডিয়া
প্রযুক্তি
জেফ বেজোস পর পর তৃতীয় বছরের জন্য বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ধনী ব্যক্তির স্বীকৃতি পেয়েছেন।
ফোর্বস উল্লেখ করেছে
"গত গ্রীষ্মে তাদের বিবাহবিচ্ছেদের বন্দোবস্তের অংশ হিসাবে তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী ম্যাকেনজি বেজোসকে তার অ্যামাজন স্টকের ৩৬ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার পরেও। আমাদের ২০১২ সালের তালিকার পর থেকে অ্যামাজনের শেয়ারের 15% বৃদ্ধি পেয়ে তার মূল্য 113 বিলিয়ন ডলার।
তিনি যে ই-কমার্স জায়ান্ট পরিচালনা করেন তা মহামারীর মাঝে স্পটলাইটে রয়েছে; এটি অনলাইনে ঘরে বসে এবং কেনাকাটা করা গ্রাহকদের বাড়তি চাহিদা মেটাতে সহায়তার জন্য পুরো ও পার্টটাইম কর্মীদের 100,000 নিয়োগ দিচ্ছে।
বিল গেটস তার স্থানটি দ্বিতীয়তম ধনী হিসাবে রাখেন, তারপরে বিলাসবহুল পণ্যসম্ভার ব্যবসায়িক বার্নার্ড আর্নল্ট, যিনি ওয়ারেন বাফেটকে প্রথমবারের মতো তিন নম্বরে স্থান দিতেন। ওয়ালমার্টের ভাগ্যের উত্তরাধিকারী অ্যালিস ওয়ালটন সবচেয়ে ধনী মহিলা, 9 54.4 বিলিয়ন ডলার 9 নম্বরে। স্ত্রী, সহোদর বা সন্তানের সাথে ভাগ্য ভাগ করা 7 জন সহ মোট 241 জন মহিলা তালিকা তৈরি করেছেন।
ডলারের নিরিখে সবচেয়ে বেশি লাভকারী হলেন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী শূকর ব্রিডার, কিন ইয়িংলিন lin তিনি 43 নম্বরের স্থানে রয়েছেন এবং তার মূল্য 18.5 বিলিয়ন ডলার - 2019 এর তালিকার এক 14.2 বিলিয়ন ডলারের লাফ পরে আফ্রিকার সোয়াইন ফ্লুতে শুয়োরের সরবরাহ কমে যাওয়ার কারণে এবং দাম বাড়িয়ে দেওয়ার কারণে শেনজেন-তালিকাভুক্ত মুয়ুয়ান ফুডসের শেয়ার প্রায় তিনগুণ বেড়েছে।
সামগ্রিকভাবে, গত বছরের তালিকাভুক্তদের ২৬৭ জন লোকের ব্যবসা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে; সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ড্রপ-অফগুলির মধ্যে হ'ল ওয়েওয়ার্কের অ্যাডাম নিউম্যান। আরও ২১ জন মারা গেছেন। তবুও, জোর ভিডিও যোগাযোগের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও এরিক ইউয়ান এর মতো কয়েকটি সহ ২০ টি দেশ থেকে আগত ১৭৮ জন নবাগতদের ফোর্বস খুঁজে পেয়েছিল, যার সেবাটি আমাদের বর্তমান আশ্রয়-স্থানের বাস্তবতার মধ্যেই সমৃদ্ধ। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বেশি বিলিয়নেয়ারের দেশ ৬১৪ জন , তার পরে বৃহত্তর চীন (হংকং এবং ম্যাকাও সহ) ৪৫৬ জন রয়েছে।"
https://www.forbes.com/billionaires/
বিগত ৫ বছরে,২০১৫-২০২০ ধনকুবেরদের হাঁড়ির খবর।
২০১৫ সালের হিসাবে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বেশি বিলিয়নেয়ার উত্পাদন করেছে 6৩6. তার পরে চীন ২১৩, ভারত ৯০ এবং রাশিয়া ৮৮জন বিলিয়নেয়ার ছিল ।
২০১৬ সালের অক্সফামের প্রতিবেদন অনুসারে, আগের ৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে দরিদ্রতম ৯৫% এর সম্পদ ৩৮% হ্রাস পেয়েছে, একই সময়ে, বিশ্বের বিলিয়নেয়ারদের মধ্যে ধনী ৬২ জনের সম্পদ ৫00 বিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি পেয়েছে।
২০১৭ সালের হিসাবে,অক্সফামের প্রতিবেদন অনুসারে, শীর্ষ আট ধনী ধনকুবের "অর্ধ মানব জাতি" হিসাবে সমষ্টিগত সম্পদের মালিক।
২০১৮ সালের হিসাবে, বিশ্বব্যাপী ২২০০ বিলিয়নেয়ার ছিলেন, যার সম্মিলিত সম্পদ ৯,১ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি ছিল, যা ২০১৭ সালে ছিল ৭.৬৭ ট্রিলিয়ন ডলার।
২০১৮ সালের হিসাবে, ইউবিএস / পিডব্লিউসি বিলিয়নেয়ার রিপোর্ট ২০১৮ অনুসারে, বিশ্বব্যাপী ২,১০১ জন, বিলিয়নেয়ার ছিলেন মোট সম্পত্তি $ ৮.৫ ট্রিলিয়ন।
বিলিয়নেয়ারদের বেশিরভাগই পুরুষ, ২০১৫ সালের তালিকায় ১১% (১৮২৬- র ১৯৭) এর চেয়ে কম মহিলা বিলেনিয়ার ছিলেন।
২০১৫ খ্রিস্টাব্দে, কেবল ৪৬ জন বিলিয়নেয়ার ৪০ বছর বয়সের নিচে ছিলেন, কেবলমাত্র আমেরিকান- বিলিয়নেয়ারের তালিকায়, ২০১০ পর্যন্ত, গড় বয়স ৬৬ বছর।
২০১৯ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিলিয়নেয়ার রেকর্ড রয়েছে যা বিশ্বের ২০ জন ধনীতমের মধ্যে ১৪ জনকে অন্তর্ভুক্ত করে। জেফ বেজোস আবার বিশ্বে ১ নম্বরে, তার পরে বিল গেটস ২ নম্বরে।
২০১৯ সালে, 19 জন নতুন ধনকুবের হয়েছিলেন, যার মধ্যে 4 জন মারা বা বিবাহবিচ্ছেদের কারণে স্থানান্তরিত সম্পত্তি হিসাবে যোগদান করেছেন, যার মধ্যে জুলিয়া কোচ এবং ম্যাকেনজি বেজোস (ই-বাণিজ্য রাজার জেফ বেজোস-এর প্রাক্তন স্ত্রী)
গত ৫ বছরে মহিলা বিলিয়নেয়ার সংখ্যা ৮.৪৬% বেড়েছে যা একই সময়ের ৫ বছরে (৩৯%) পুরুষ বিলিয়নিয়ারের চেয়ে বেশি ছিল।
ফোর্বসের মতে,
২০২০ সালের ১৮ মার্চ পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী ২০৯৫ বিলিয়নিয়ার ছিল।
বিশ্বের কোটিপতিদের মোট সম্পদ ৮ ট্রিলিয়ন ডলার, আগের বছরের তুলনায় $ ৭00 বিলিয়ন কম।
এক বছর আগের তুলনায় এখানে ৫৮ জন কম কোটিপতি রয়েছে এবং মার্চের শুরুর থেকে ২২৬ জন কম রয়েছে। করোনভাইরাসকে সামনে রেখে, অর্থনৈতিক মন্দা এর মূল কারণ।
আরও সুনির্দিষ্টভাবে বলা যায়, তালিকায় থাকা কোটিপতিদের মধ্যে ২০১৯ এর চেয়ে ৫১% "দরিদ্র" হয়েছে ।
জেফ বেজোস পর পর তৃতীয় বছরের জন্য বিশ্বের ধনী ব্যক্তি, তার সম্পদের পরিমাণ ১১৩ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছরের তুলনায় ১৫% বৃদ্ধি পেয়েছে। তিনি যে ই-কমার্স জায়ান্ট পরিচালনা করেন তা মহামারীর মাঝে স্পটলাইটে রয়েছে; এটি অনলাইনে ঘরে বসে এবং কেনাকাটা করা গ্রাহকদের বাড়তি চাহিদা মেটাতে সহায়তার জন্য পুরো ও পার্টটাইম কর্মীদের ১০০০০০ নিয়োগ দিচ্ছে। তিনি তার প্রাক্তন স্ত্রী ম্যাকেনজি বেজোসকে তার অ্যামাজন স্টকের $ ৩৬ বিলিয়ন ডলার দিয়েছেন তাদের বিবাহ বিচ্ছেদের বন্দোবস্তের অংশ হিসাবে যা তার সম্পদের মূল্যের অন্তর্ভুক্ত নয়।
ফোর্বসের মতে দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ধনী ব্যক্তিরা হলেন যথাক্রমে ৯৮ বিলিয়ন ডলারের সম্পত্তির মালিক বিল গেটস এবং ৭৬ বিলিয়ন ডলার মূল্যের বিলাসবহুল জিনিসপত্র ব্যবসায়ী বার্নার্ড আর্নল্ট।
২০২০ সালের শীর্ষ ২০জন বিলিয়েনার বা ধনকুবেরের তালিকা -ফোর্বস রেঙ্কিং অনুসারে -
1
জেফ বেজোস
$ 113 বি
56
যুক্তরাষ্ট্র
আমাজন
প্রযুক্তি,ই-কমার্স
2
বিল গেটস
$ 98 বি
64
যুক্তরাষ্ট্র
মাইক্রোসফট
প্রযুক্তি
3
বার্নার্ড আর্নল্ট এবং পরিবার
। 76 বি
71
ফ্রান্স
এল.ভি.এম.এইচ
ফ্যাশন ও খুচরা
4
ওয়ারেন বাফেট
.5 67.5 বি
89
যুক্তরাষ্ট্র
বার্কশায়ার হ্যাথওয়ে
অর্থ ও বিনিয়োগ
5
ল্যারি এলিসন
$ 59 খ
75
যুক্তরাষ্ট্র
সফটওয়্যার
প্রযুক্তি
6
আমানসিও ওড়তেগা
$ 55.1 বি
84
স্পেন
জারা
ফ্যাশন ও খুচরা
7
মার্ক জুকারবার্গ
.7 54.7 বি
35
যুক্তরাষ্ট্র
ফেসবুক
প্রযুক্তি
8
জিম ওয়ালটন
$ 54.6 বি
71
যুক্তরাষ্ট্র
ওয়ালমার্ট
ফ্যাশন ও খুচরা
9
অ্যালিস ওয়ালটন
$ 54.4 বি
70
যুক্তরাষ্ট্র
ওয়ালমার্ট
ফ্যাশন ও খুচরা
10
রব ওয়ালটন
$ 54.1 বি
75
যুক্তরাষ্ট্র
ওয়ালমার্ট
ফ্যাশন ও খুচরা
11
স্টিভ বলমার
$ 52.7 বি
64
যুক্তরাষ্ট্র
মাইক্রোসফট
প্রযুক্তি
12
কার্লোস স্লিম হেলু এবং পরিবার
$ 52.1 বি
80
মক্সিকো
টেলিকম
টেলি
13
ল্যারি পেজ
.9 50.9 বি
47
যুক্তরাষ্ট্র
গুগল
প্রযুক্তি
14
সের্গেই ব্রিন
.1 49.1 বি
46
যুক্তরাষ্ট্র
গুগল
প্রযুক্তি
15
ফ্রাঙ্কোয়েজ বেটেনকোর্ট মায়ার্স এবং পরিবার
$ 48.9 বি
66
ফ্রান্স
ল 'অরিয়াল
ফ্যাশন ও খুচরা
16
মাইকেল ব্লুমবার্গ
$ 48 খ
78
যুক্তরাষ্ট্র
ব্লুমবার্গ এলপি
মিডিয়া এবং বিনোদন
17
জ্যাক মা
.8 38.8 বি
55
চীন
ই-কমার্স
প্রযুক্তি
18
চার্লস কোচ
$ 38.2 বি
84
যুক্তরাষ্ট্র
কোচ ইন্ডাস্ট্রিজ
বিচিত্র
19
জুলিয়া কোচ ও পরিবার
$ 38.2 বি
57
যুক্তরাষ্ট্র
কোচ ইন্ডাস্ট্রিজ
বিচিত্র
20
মা হুয়াটেং
$ 38.1 বি
48
চীন
ইন্টারনেট মিডিয়া
প্রযুক্তি
জেফ বেজোস পর পর তৃতীয় বছরের জন্য বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ধনী ব্যক্তির স্বীকৃতি পেয়েছেন।
ফোর্বস উল্লেখ করেছে
"গত গ্রীষ্মে তাদের বিবাহবিচ্ছেদের বন্দোবস্তের অংশ হিসাবে তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী ম্যাকেনজি বেজোসকে তার অ্যামাজন স্টকের ৩৬ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার পরেও। আমাদের ২০১২ সালের তালিকার পর থেকে অ্যামাজনের শেয়ারের 15% বৃদ্ধি পেয়ে তার মূল্য 113 বিলিয়ন ডলার।
তিনি যে ই-কমার্স জায়ান্ট পরিচালনা করেন তা মহামারীর মাঝে স্পটলাইটে রয়েছে; এটি অনলাইনে ঘরে বসে এবং কেনাকাটা করা গ্রাহকদের বাড়তি চাহিদা মেটাতে সহায়তার জন্য পুরো ও পার্টটাইম কর্মীদের 100,000 নিয়োগ দিচ্ছে।
বিল গেটস তার স্থানটি দ্বিতীয়তম ধনী হিসাবে রাখেন, তারপরে বিলাসবহুল পণ্যসম্ভার ব্যবসায়িক বার্নার্ড আর্নল্ট, যিনি ওয়ারেন বাফেটকে প্রথমবারের মতো তিন নম্বরে স্থান দিতেন। ওয়ালমার্টের ভাগ্যের উত্তরাধিকারী অ্যালিস ওয়ালটন সবচেয়ে ধনী মহিলা, 9 54.4 বিলিয়ন ডলার 9 নম্বরে। স্ত্রী, সহোদর বা সন্তানের সাথে ভাগ্য ভাগ করা 7 জন সহ মোট 241 জন মহিলা তালিকা তৈরি করেছেন।
ডলারের নিরিখে সবচেয়ে বেশি লাভকারী হলেন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী শূকর ব্রিডার, কিন ইয়িংলিন lin তিনি 43 নম্বরের স্থানে রয়েছেন এবং তার মূল্য 18.5 বিলিয়ন ডলার - 2019 এর তালিকার এক 14.2 বিলিয়ন ডলারের লাফ পরে আফ্রিকার সোয়াইন ফ্লুতে শুয়োরের সরবরাহ কমে যাওয়ার কারণে এবং দাম বাড়িয়ে দেওয়ার কারণে শেনজেন-তালিকাভুক্ত মুয়ুয়ান ফুডসের শেয়ার প্রায় তিনগুণ বেড়েছে।
সামগ্রিকভাবে, গত বছরের তালিকাভুক্তদের ২৬৭ জন লোকের ব্যবসা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে; সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ড্রপ-অফগুলির মধ্যে হ'ল ওয়েওয়ার্কের অ্যাডাম নিউম্যান। আরও ২১ জন মারা গেছেন। তবুও, জোর ভিডিও যোগাযোগের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও এরিক ইউয়ান এর মতো কয়েকটি সহ ২০ টি দেশ থেকে আগত ১৭৮ জন নবাগতদের ফোর্বস খুঁজে পেয়েছিল, যার সেবাটি আমাদের বর্তমান আশ্রয়-স্থানের বাস্তবতার মধ্যেই সমৃদ্ধ। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বেশি বিলিয়নেয়ারের দেশ ৬১৪ জন , তার পরে বৃহত্তর চীন (হংকং এবং ম্যাকাও সহ) ৪৫৬ জন রয়েছে।"
https://www.forbes.com/billionaires/
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
comment here