বিরাট কোহলি অনুপ্রেরণার উৎস -ক্রিকেটের বাইরে ও ভিতরে

বিরাট কোহলি (Virat Kohli )অনুপ্রেরণার উৎস -ক্রিকেটের বাইরে ও  ভিতরে।

বিরাট কোহলির  বিরাটত্ব ক্রিকেটের বাইরে ও ভিতরে আপনাকে অনুপ্রাণিত করবেই। কোনো ক্রিকেট প্রেমী ভারতীয়কে বিরাট কোহলি সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে - বিরাট কোহলির বয়স ও উচ্চতা কত , বিরাট কোহলির জন্মদিন, তার স্ত্রী ও বাবা-মার্ নাম,বিরাট কোহলির বাড়ি -গাড়ি আয় সম্পত্তি বা নেট ওয়ার্থ প্রভৃতি ব্যক্তিগত তথ্য সহকারে - তিনি ভারতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক,বিশ্বের শীর্ষতম ব্যাটসম্যানদের অন্যতম,কতগুলি সেঞ্চুরি করেছেন কতগুলো পুরস্কার পেয়েছেন ইত্যাদি তথ্যগুলি .....অনায়াসে গড়গড় করে বলে দেবেন।

বিরাট কোহলির ব্যাটিং দাপট থেকে যে কোনো ক্রিকেটের অনুপ্রাণিত হবেন। ক্রিকেট জগতের অনুপ্রেরণা ছাড়াও বিরাট কোহেলীর উদ্ধৃতি গুলি থেকে আমরা সকলেই অনুপ্রাণিত হতে পারি।ক্রিকেট খেলা বুঝুন বা না বুঝুন উদ্ধৃতি গুলি সহজেই বুঝতে পারবেন। বিরাটের উদ্ধৃতি গুলো থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে আপনিও জীবনে বিরাটের মতো বিরাট সাফল্য অর্জন করুন এটাই আমাদের কামনা।

বিরাট কোহলির পারিবারিক ও ব্যক্তিগত জীবন

দিল্লির উত্তম নগরে ১৯৮৮ সালের ৫ নভেম্বর বিরাট কোহলি ওরফে চিক্কুর (chikku ) জন্ম হয় এক পাঞ্জাবী পরিবারে। বিরাট কোহলির জন্ম হয় । তার বাবার নাম প্রেম কোহলি এবং মাযের নাম সরোজ কোহলি। মা সরোজ কোহলি একজন সাধারণ গৃহবধূ। এছাড়া তাঁর দুই ভাই আছে- বিকাশ কোহলি এবং ভাবনা কোহলি।  বাবা প্রেম কোহলি পেশায় আইনজীবী।

তিনি বলিউড অভিনেত্রী আনুশকা শর্মার সঙ্গে ২০১৭ সালের ১১ ডিসেম্বর ইতালিতে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।
তিনি হাতে একটি কালো রিস্টব্যান্ড পরতেন। এর পূর্বে তিনি যে গ্লাভস পড়ে রান পেয়েছিলেন বিশ্বাস করে সেই গ্লাভস জোড়া পরে মাঠে নামতেন। এটি তার সংস্কারে এবং কোহলি তা স্বীকার করেন। সালে বিবাহ করেন।


বিরাট কোহলি ও অনুষ্কা শর্মা। ছবির উৎস -উইকিমিডিয়া

বিরাট কোহলির অনুপ্রেরণার  উৎস  -ক্রিকেটের বাইরে 

বিরাট কোহলির ফুটবল প্রীতি

ক্রিকেটের পর বিরাট কোহলির দ্বিতীয় প্রিয় খেলা হল ফুটবল।
কোহলি  ইন্ডিয়ান সুপার লীগের ক্লাব এফসি গোয়ার সহ-মালিকানা গ্রহণ করেন ২০১৪ সালে তিনি ।প্রথমে  তিনি  তার "ফুটবলের প্রতি আগ্রহ" থেকে ক্লাবটিতে বিনিয়োগ করেন  এবং তিনি চান "ভারতে ফুটবল বিকাশ লাভ করুক" একথা বললেও পরে এটি তার বাণিজ্যিক বিনিয়োগ তা স্বীকার করেন । তিনি  বলেন, "এটি আমার কাছে ভবিষ্যতের জন্য একটি ব্যবসায়িক বিনিয়োগ। ক্রিকেট আজীবন খেলে যেতে পারব না, তাই আমি অবসরের পর সকল সুযোগ জিইয়ে রাখছি।"

বিরাট কোহলির সম্পদ ও আয়

বিরাট কোহলির মোট সম্পদের পরিমাণ ৩৮২ কোটি টাকা । ফোর্বস সাময়িকীর চোখে ব্র্যান্ডমূল্যে কোহলি এগিয়ে আছেন লিওনেল মেসির চেয়েও। মেসির অবস্থান নয়ে, কোহলির সাত। তার বাৎসরিক আয় প্রায় ১২১ কোটি টাকা । আইপিএল খেলার বিনিময়ে  রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর কাছ থেকে কোহলি  প্রতি বছর ১৬ কোটি টাকা বেতন নেন।মুম্বাই এর  বান্দ্রায় ৯ কোটি টাকা মূল্যের  কোহলির একটি  ফ্ল্যাট আছে। কোহলি ১৮টি  ব্র্যান্ডের প্রচার করেন। এক দিনের বিজ্ঞাপনের জন্য কোহলি প্রায় পাঁচ কোটি টাকা  নেন।

বিরাট কোহলির অনুপ্রেরণামূলক উদ্ধৃতিসমূহ

1. "আমার উচিত খেলা ও খেলাটি উপভোগ করা এবং পরবর্তী প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করা ।" - বিরাট কোহলি
2. "আপনি যদি নিজের কাছে সত্য হন তবে আপনি কোনও কিছুতেই ভয় পাবেন না।" - বিরাট কোহলি
3. "আপনি যখন ফিট থাকবেন তখন আপনার মনে হবে আপনি কিছু করতে পারেন” " - বিরাট কোহলি
4. “বিশ্বের কোনও ক্রিকেট দল এক বা দুটি খেলোয়াড়ের উপর নির্ভর করে না। দলটি সর্বদা জয়ের জন্য খেলে। " - বিরাট কোহলি
5. “আমি সবসময়ই ব্যাট হাতে রাখা এবং ভারতের হয়ে খেলা জয়ের স্বপ্ন দেখেছিলাম। এটা আমার ক্রিকেট গ্রহণের অনুপ্রেরণা ছিল। ” - বিরাট কোহল
6. “কখনও হাল ছাড়বেন না।কালকের দিনটি কঠিন আজকের দিনটি আরও খারাপ হবে। তবে পরশু সূর্যকিরণ হবে। - বিরাট কোহলি
7. "আমি এমন লোকদের পছন্দ করি যাদের পছন্দ করার মতো প্রত্যেকের প্রয়োজন নেই” - বিরাট কোহলি
8. “আমি ট্যাটু পছন্দ করি। এবং আমার প্রতীক আমি আসলে কে। আমার বাম বাহুতে সামুরাই রয়েছে। অবচেতন পর্যায়ে, আমি এই যোদ্ধার সাথে সংযুক্ত হয়েছি এবং তাঁর শৃঙ্খলা, দক্ষতা এবং সম্মানের উপর নিজেকে মডেল করি। এছাড়াও একটি উপজাতি উলকি এবং একটি চীনা বিশ্বাসের প্রতীক রয়েছে। আমি প্রচুর লোককে উলকি পেতে দেখেছি কারণ এটি একটি ট্রেন্ড ”" - বিরাট কোহলি
9. "আত্মবিশ্বাস এবং কঠোর পরিশ্রম সর্বদা আপনাকে সাফল্য অর্জন করবে” " - বিরাট কোহলি
10. “আপনি যা কিছু করতে চান, সম্পূর্ণ আবেগ দিয়ে করুন এবং এর দিকে সত্যই কঠোর পরিশ্রম করুন। অন্য কোথাও তাকান না। কয়েকটি বিভ্রান্তি হবে, তবে আপনি যদি নিজের প্রতি সত্য হতে পারেন তবে আপনি অবশ্যই সফল হতে পারবেন। - বিরাট কোহলি"তারা আমাকে ভুল হিসাবে চিহ্নিত করেছে এবং অবশেষে এটি একটি নির্দিষ্ট সময়ের পরে ঠিক হয়ে যায়।" - বিরাট কোহলি
11. "আপনি যদি নেতিবাচক পরিস্থিতিতে ইতিবাচক থাকতে পারেন তবে আপনি জয়ী হন।" - বিরাট কোহলি
12. “একটি সুস্থ শরীর আপনাকে আত্মবিশ্বাস দেয়। এবং দুর্দান্ত মনোভাবের চেয়ে চিত্তাকর্ষক আর কিছুই নেই, যা আপনি নিজের হাতাতে পরতে পারেন। তবে আপনাকে অভদ্র এবং আত্মবিশ্বাসী হওয়ার মধ্যে পার্থক্যটি মনে রাখতে হবে। - বিরাট কোহলি
13. "ক্রিকেটের খেলায় একজন নায়ক এমন ব্যক্তি যিনি খেলাটিকে সম্মান করেন এবং খেলাটি দুর্নীতিগ্রস্থ করেন না।" - বিরাট কোহলি
14. “আমি এমন এক ব্যক্তি, যা তীব্রতার সাথে খেলতে পছন্দ করে। এটি শেষ হয়ে গেলে, মাঠে আমি কী করতে যাচ্ছি তা আমি জানি না। " - বিরাট কোহলি
15. "ব্যাট খেলনা নয়, এটি একটি অস্ত্র” " - বিরাট কোহলি

https://www.yourselfquotes.com/virat-kohli-quotes/.com/virat-kohli-quotes/

বিরাট কোহলির অনুপ্রেরণার উৎস -ক্রিকেটের ভিতরে

সজাগ শিশু থেকে বিশ্ববিখ্যাত ক্রিকেটার

বিশ্ববিখ্যাত ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি -ক্রিকেট অনুপ্রেরণা। ছবির উৎস -উইকিমিডিয়া

বিরাট কোহলির শিক্ষকরা তাকে ছোটবেলায়  "একটি উজ্জ্বল এবং সজাগ শিশু" বলে অভিহিত করেছিলেন।

শোনা যায় বিরাট মাত্র ৩ বছর বয়সে প্রথম হাতে ব্যাট তুলে নিয়েছিলেন, বোলার ছিলেন তার বাবা সেটা ছিল খেলার ছলে খেলা। আজ তিনি আজ তিনি বিশ্বসেরা ক্রিকেটারদের মধ্যে একজন।

বিরাট কোহলির ক্রিকেট জগতের সংক্ষিপ্ত বিবরণ 

বিরাট কোহলি প্রথমে দিল্লি অনূর্ধ্ব -১৫ দলের হয়ে ২০০২-০৩ পলি উমরিগড় ট্রফিতে খেলেন এটি ছিল ২০০২ সালের অক্টোবর মাস।
তিনি সেই টুর্নামেন্টে দলের হয়ে শীর্ষে রান সংগ্রহকারীছিলেন ৫ ইনিংসে মোট 172 রান অর্থাৎ গড়ে 34.40 করেন।
পরের বছর ২০০৩-০৪ পলি উমরিগড় ট্রফির হয়ে তিনি দলের অধিনায়ক হন এবং ৫ ইনিংসে ২টি সেঞ্চুরি ও ২টি হাফ সেঞ্চুরি সহ ৩৯০ রান করেছিলেন।
২০০৪-এর শেষদিকে, ২০০৩-০৪ বিজয় মার্চেন্ট ট্রফির জন্য তিনি দিল্লি অনূর্ধ্ব -১৭ দলে নির্বাচিত হয়েছিলেন।দুটি ম্যাচে দুটি সেঞ্চুরি মোট ৪৭০ রান করেন এবং (সর্বোচ্চ স্কোর ২৫১)
দিল্লি অনূর্ধ্ব -১৭ এর মধ্যে ২০০৪-২০০৫ বিজয় মার্চেন্ট ট্রফি জিতেছিল, যেখানে কোহলি ৭ ম্যাচ থেকে গড়ে দুটি সেঞ্চুরির মাধ্যমে ৭৫৭ রান করে সর্বোচ্চ রান সংগ্রহ করেছিলেন,

আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপে বিজয়ী ভারতীয় দলের অধিনায়ক - ২০০৮ , মালয়েশিয়া।  এর কয়েকমাস পরে ১৯ বছর বয়সে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ভারতের হয়ে ওয়ান ডে তে অভিষেক হয়েছিল তাঁর। 

২০১১ সালের বিশ্বকাপ ভারতের জয়ই দলের সদস্য ছিলেন। তিনি ২০১১ সালে টেস্ট অভিষেক করেছিলেন এবং
২০১৩ সালের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্টে শতরান করে নিজেকে একজন টেস্টে ক্রিকেটার প্রমাণ করেছিলেন।২০১৩ সালে প্রথমবার তিনি ওয়ান ডে ব্যাটসম্যানদের আইসিসি র‌্যাঙ্কিংয়ের প্রথম স্থানে পৌঁছে যান
টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটেও কোহলি সাফল্য এসেছে এবং আইসিসি ওয়ার্ল্ড টি-টোয়েন্টিতে দু-দুবার তিনি ম্যান অফ দ্য টুর্নামেন্ট হয়েছিলেন (২০১৪ এবং ২০১৬ সালে)।

২০১৪ সালে মহেন্দ্র সিং ধোনির টেস্ট অবসর গ্রহণের পর কোহলি ওয়ানডে দলের সহ-অধিনায়ক নিযুক্ত হয়ে টেস্ট অধিনায়কত্বের দায়িত্ব পান।
 ২০১৭ সালের প্রথম দিকে, ধোনি অধিনায়ক পদ থেকে পদত্যাগ করার পরে তিনি ওয়ানডেতেও অধিনায়ক হন। ওয়ানডে ক্রিকেটে সবচেয়ে দ্রুততম ব্যাটসম্যান হিসেবে ১০,০০০ এবং ১১,০০০ রানের রেকর্ডটি তারই করা, যথাক্রমে ২০৫ ও ২২২ রান করে ছিলেন।

বর্তমানে, ভারতের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সকল স্তরে মহেন্দ্র সিং ধোনি’র পরিবর্তে তিনি অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান হিসাবে বিবেচিত।
এছাড়াও তিনি ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর হয়ে খেলেন, এবং ২০১৩ সাল থেকে দলের অধিনায়ক ছিলেন। অক্টোবর ২০১৭ সাল থেকে তিনি বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ওয়ান ডে ব্যাটসম্যান এবং টেস্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে বর্তমানে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন।
ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের মধ্যে কোহলির সেরা টেস্ট রেটিং (৯৩৭ পয়েন্ট), ওয়ানডে রেটিং (৯১১ পয়েন্ট) এবং টি ২০ রেটিং (৮৯৭ পয়েন্ট) রয়েছে।

বিরাট কোহলির সম্মান ও পুরস্কার

• "বিশ্বের অন্যতম ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তি মধ্যে একজন"-২০১৮ সালে, টাইম ম্যাগাজিন
• "বিশ্বের অন্যতম বিখ্যাত অ্যাথলেট"-  ইএসপিএন
• "অন্যতম মূল্যবান অ্যাথলেট"- ফোর্বসের
• বর্ষসেরা একদিনের ক্রিকেটার -২০১২ , আইসিসি
• টেস্ট ক্রিকেটের তরুণ চার ফ্যাবের অন্যতম।২০১৪ সালে মার্টিন ক্রো  .বাকি তিনজন হলেন জো রুট, কেন উইলিয়ামসন ও স্টিভ স্মিথে।
• বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ক্রিকেটার  -২০১৬  উইজডেন
• বর্ষসেরা ক্রিকেটারের স্যার গারফিল্ড সোবার্স ট্রফি - ২০১৭
• বর্ষসেরা ক্রিকেটারের স্যার গারফিল্ড সোবার্স ট্রফি- ২০১৮বর্ষসেরা টেস্ট এবং ওয়ানডে ক্রিকেটার- ২০১৮, আইসিসি

বিরাট কোহলি  ভারতের রাষ্ট্রপতি  রামনাথ কবিন্ড এর হাত থেকে
'রাজীব গান্ধী খেল রত্ন'  পুরস্কার নিচ্ছেন।  ছবি -উইকিপেডিয়া

বিরাট কোহিলিকে জাতীয় পুরস্কার

•  'অর্জুন' পুরস্কার, ২০১৩ সালে
•  'পদ্মশ্রী',২০১৭ সালে
• "রাজীব গান্ধী খেলরত্ন" -২০১৮ সালে। এটি ভারতের সর্বোচ্চ ক্রীড়া সম্মান।

অনুপ্রেরণার আর এক উৎস - বিরাট কোহলির দাতব্য ও সেবা প্রতিষ্ঠান।

বিরাট কোহলি ফাউন্ডেশন (ভিকেএফ) নামে একটি দাতব্য ফাউন্ডেশন ২০১৩ সালে  শুরু করেছিলেন।সুবিধাবঞ্চিত বাচ্চাদের সহায়তা করা এবং দাতব্য প্রতিষ্ঠানের জন্য তহবিল বাড়াতে ইভেন্ট পরিচালনা করা  মূল উদ্দেশ্য। ফাউন্ডেশনটি নির্বাচিত এনজিওদের সাথে কাজ করে "সচেতনতা তৈরি করা , সমর্থন চাইতে, এবং বিভিন্ন কারণে যেগুলি তারা সমর্থন করে এবং যে-জনহিতকর কাজ করে তাদের জন্য তহবিল সংগ্রহ করে।

বিরাট কোহলি ফাউন্ডেশন - শিশুদের সাথে কোহলি।  ছবি উইকিপেডিয়া

ইবে (eBay) এবং সেভ দ্য চিলড্রেন ইন্ডিয়া ভিকেএফ-এর মাধ্যমে একটি দাতব্য নিলাম পরিচালনাহয়েছিল ২০১৪সালে , যার সংগৃহিত  অর্থের ফলে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা লাভবান হয়েছে।

দাতব্য ফুটবল ম্যাচ
দুটি দাতব্য ফাউন্ডেশনের জন্য তহবিল সংগ্রহের জন্য সংগঠিত হয়েছিল। ম্যাচগুলি, "সেলিব্রিটি ক্লাসিকো" নামে অভিহিত করা হয় অভিষেক বচ্চনের মালিকানাধীন অল স্টার ফুটবল ক্লাবের বনাম  ভি কেএফের মালিকানাধীন অল হার্ট ফুটবল ক্লাব বিরাট  নেতৃত্ব দিয়েছেন কোহলি। ক্রিকেটাররা অল-স্টার দলে এবং বলিউড অভিনেতারা অল হার্ট দলের হয়ে খেলছিলেন। 
এছাড়া স্বচ্ছ ভারত মিশনের প্রচারের উদ্দেশ্যে অনুরাগ শর্মার সাথে তিনি কিছু কাজ করছেন।

আরো ভালো লেখা পাওয়ার জন্য এডুবাঙ্গালী  সাবস্ক্রাইব  করুন। বন্ধুদের লিংক শেয়ার করুন।

এডুবাঙ্গালীর সাথে থাকুন,ভাল,থাকুন।